আসালামু আলাইকুম,
আজ আমি আলোচনা করবো - নীল তিমি, লাল তিমি অথবা সবুজ তিমি বা ব্লু হোয়েল যার প্রথম নাম Siniy kit (সিনিয় কিত)) সম্পর্কে ।
একটি অনলাইন প্রতিযোগিতামূলক খেলার নাম, এটি "ব্লু হোয়েল প্রতিযোগিতা আসলে
(ব্লু হোয়েল চ্যালেঞ্জ)" নামেও পরিচিত।
নীল তিমি বা ব্লু হোয়েল একবিংশ শতকের অনলাইন গেমগুলির মধ্যে একটি ।
নাম থেকে ধারণা করা ব্লু হোয়েল একটি রুশ অনলাইন প্রতিযোগিতামূলক খেলা।
সোশ্যাল গেমিং পেইজে এডমিনের নির্দেশ মোতাবেক ৫০ (পঞ্চাশ) দিন ধরে বিভিন্ন কাজ করতে হয় এবং সর্বশেষ চ্যালেঞ্জ হিসেবে অংশগ্রহণকারীকে আত্মহত্যা করার নির্দেশ দেয়া হয়। বিশ্বে এখনও পর্যন্ত ব্লু হোয়েল খেলতে গিয়ে ৩৩০ জনেরও বেশি কিশোর-কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবী করা হয় পত্রপত্রিকায় ।
উপরের ছবিতে ফিলিপ বুদেইকিন নামের এই মনোবিজ্ঞানের এক প্রাক্তন ছাত্র নিজেকে ওই গেমের আবিষ্কর্তা বলে দাবি করে।
একুশ বছরের ওই রুশ যুবকের দাবি, যারা মানসিক অবসাদে ভোগে, প্রতিনিয়ত আত্মহত্যার কথা ভাবে, তাঁদের আত্মহত্যার জন্য মজাদার পথ তৈরি করাই এই গেমের ভাবনা।
বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুসারে দেখা যায়, প্রশাসকগন অংশগ্রহণকারীদের ৫০ (পঞ্চাশ) দিনের জন্য পঞ্চাশটি ঝুঁকিপূর্ণ টাস্ক বা কাজ দিয়ে থাকেন।
অংশগ্রহণকারীরা সেই সব টাস্ক সম্পন্ন করে নির্দৃষ্ট গোষ্ঠীকে প্রমানস্বরূপ ছবি বা ভিডিও পাঠায় বা নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিডিয়ায় সেগুলি পোস্ট করে। সর্বশেষ, পঞ্চাশতম টাস্ক বা চ্যালেঞ্জটি হলো আত্মহত্যা এবং আত্মহত্যা করতে পারলেই খেলোয়াড় বিজয়ী।
খেলাটির অন্যতম বিশেষ দিক, একবার খেলায় অংশগ্রহন করলে খেলাটি কোনোভাবেই বন্ধ (আনইন্সটল) করা যাবে না।
এমনকি কেউ বন্ধ করলে তাকে অনবরত নিজের এবং তার পরিবারের মৃত্যুর ভয় দেখানো হয় ।
এডমিনদের সাথে অংশগ্রহণকারীদের যোগাযোগ করার উপায় সম্পর্কে কাউকে বলা নিষেধ থাকে
টাস্ক শেষ করার সমস্ত প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে মুছে ফেলার নির্দেশনা থাকে ।
শুরুর দিকের টাস্কগুলো বেশ সহজ এবং অন্যান্য গেমের চেয়ে আলাদা হওয়ায় অংশগ্রহণকারীরা মজা পেয়ে যায়। ২০১৫ সালে গেমটির জের ধরে প্রথম আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে এবং প্রতিদিন ইন্সটাগ্রামে ব্লু হোয়েল গেমটিতে কে কোন লেভেলে আছে তা পোস্ট করার রীতিমতো একটি অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়।
প্রথমে সাদা কাগজে তিমি মাছের ছবি এঁকে শুরু হয় খেলা, ভোর চারটে কুড়ি মিনিটে ঘুম উঠতে হয়, অংশগ্রহণকারীকে নিজেরই হাতে পিন বা ধারালো কিছু ফুটিয়ে নিজের রক্ত দিয়ে আকঁতে হয় পুর্বের কাগজে আঁকা তিমির ছবি,
একা ভূতের ছবি দেখতে হয়, চ্যালেঞ্জের মধ্যে অতিরিক্ত মাদক সেবনও রয়েছে ।
প্রতিদিন একেকটি টাস্ক দেওয়া হয় এবং প্রতিটি দিনের মধ্যেই শেষ করার সময় সীমা বেঁধে দেওয়া থাকে।
আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, বুলগেরিয়া
চিলি, চীন, ভারত, ইতালি
কেনিয়া, পাকিস্তান
পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া,
সৌদি আরব, সার্বিয়া, স্পেন, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত,
ইতালি, কেনিয়া, পাকিস্তান, উরুগুয়ে
এখন আমি দেখাব প্রতি দিন গেইমে কি কি করতে বলা হয় ..।।
দিন ১- একটি সাদা কাগজে ৫০ বার লিখুন 'আমি বিশ্বাস করি, আমি যা করতে চাই তা করতে পারি!'
দিন ২- কিছু ইলেট্র্রোস্কিং মিউজিক শোনোন এবং সাদের উপরে অথবা বাহিরে হাঁটুন (উদাহরণস্বরূপ প্যারোভ স্টেলার মিউজিক)
দিন ৩- সকাল ১০ টায় ঘুম থেকে উঠে, দরোজা বা জানালা খোলে বাইরের শব্দ শুনতে শুনতে ভাবুন 'আমি অনেক দিন বাঁচতে পেরে খুশি'
দিন ৪- একটি সূর্যাস্ত দেখুন এবং তখন কিছু জ্যাজ গান শোনোন । উদাহরণস্বরূপঃ (bossanova, coltrane), এই সৌন্দর্য উপভোগের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন ।
দিন ৫- আপনি নিজ হাতে কিছু রান্না করুন এবং তা বন্ধু বা প্রতিবেশী অথবা মা/বাবাকে খাওয়ান ।
দিন ৬- ভোর ৫টা ৩০ মিঃ জেগে উঠুন, একটি ভাল ব্রেকফাস্ট করুন এবং তারপর আপনার শহর বা গ্রামে গুড়ে বেড়ান । ঐদিন কোন সঙ্গীত নেই ।
দিন ৭- কমপক্ষে ৫ জন ভিন্ন অজানা ব্যক্তিদের সঙ্গে কমপক্ষে ৫ মিনিটের জন্য কথা বলার চেষ্টা করুন ।
দিন ৮- এমন একজন বেক্তির সাথে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করুন যে আপনাকে পছন্দ করেন না এবং তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করুন ।
দিন ৯- এমন একটা দিন ঠিক করেন যেদিন আপনি আপনার মন মতো সব করবেন এবং ঐ দিন আপনি আপানার প্রছন্দের গান শোনবেন ।
দিন ১০- অন্যান্য লোকদের কাছে এই নিয়মগুলি ছড়িয়ে দিন করুন । যাতে তারা আপনার মত হয়
দিন ১১- আপনার সমস্যা সম্পর্কে অন্য গেইমারের সঙ্গে কথা বলতে বাধ্য করুন এবং তাদের সমস্যা নিয়ে আলোচোনা করুন ।
দিন ১২- কারো সমস্যা্র জন্য অন্য গেমারদের সাহায্য করার চেষ্টা করুন এবং আপনি পার্থক্য ধরতে পারেন, আপনি বিশেষ একজন
দিন ১৩- কাউকে নিয়ে সান্ত পরিবেশে চলুন, আপনার আশা এবং ইচ্ছা সম্পর্কে কথা বলুন, এবং তার আশা এবং গ্রিনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন । তার স্বপ্ন কি জানুন ।
দিন ১৪- বেক্তির হাতে তিমি আঁকতে হবে অথবা থোঠ বা জিব্বহা কাটতে হবে এবন কাটার ভিডিও শেয়ার করতে হবে গেমের এডমিনকে ।
১৫-২৮ দিন আবার এগুলো করুন ।
দিন ২৯- আপনি শেষ পরীক্ষার জন্য এখন প্রস্তুত। আপনি আপনার অগ্রগতির কথা চিন্তা করুন, সমস্ত ধাপগুলি সম্পর্কে আপনার অনুভূতিগুলি লিখুন । পূর্বে যে ব্যক্তিকে আপনি প্রশংসা করবেন বলে মনে করেন এমন একটি বেক্তির কথা লিখোন ।
দিন ৩০- এখন থেকে আপনার জীবনে সুখী জীবন । এমন কেউ নেই যে আপনাকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে । আপনিই শেরা । আপনিই স্বাধীন । মনে রাখবেন, যখন আপনার কষ্ট হবে ! তখন কেও থাকবেনা আপনার পাশে । আপনি একা এই পৃথিবীতে একজন । এবং আপনি শুধু আপ্নাকেই ভালোবাসবেন ।
দিন ৩১- এই ভাবে আরো ২০ দিন ভাববেন .৩১-৫০ দিন শেষ ।
আরো বিস্তারিত জানতে নিচের ভিডিও ডেখুন...।
আজ আমি আলোচনা করবো - নীল তিমি, লাল তিমি অথবা সবুজ তিমি বা ব্লু হোয়েল যার প্রথম নাম Siniy kit (সিনিয় কিত)) সম্পর্কে ।
একটি অনলাইন প্রতিযোগিতামূলক খেলার নাম, এটি "ব্লু হোয়েল প্রতিযোগিতা আসলে
(ব্লু হোয়েল চ্যালেঞ্জ)" নামেও পরিচিত।
নীল তিমি বা ব্লু হোয়েল একবিংশ শতকের অনলাইন গেমগুলির মধ্যে একটি ।
নাম থেকে ধারণা করা ব্লু হোয়েল একটি রুশ অনলাইন প্রতিযোগিতামূলক খেলা।
সোশ্যাল গেমিং পেইজে এডমিনের নির্দেশ মোতাবেক ৫০ (পঞ্চাশ) দিন ধরে বিভিন্ন কাজ করতে হয় এবং সর্বশেষ চ্যালেঞ্জ হিসেবে অংশগ্রহণকারীকে আত্মহত্যা করার নির্দেশ দেয়া হয়। বিশ্বে এখনও পর্যন্ত ব্লু হোয়েল খেলতে গিয়ে ৩৩০ জনেরও বেশি কিশোর-কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবী করা হয় পত্রপত্রিকায় ।
উপরের ছবিতে ফিলিপ বুদেইকিন নামের এই মনোবিজ্ঞানের এক প্রাক্তন ছাত্র নিজেকে ওই গেমের আবিষ্কর্তা বলে দাবি করে।
একুশ বছরের ওই রুশ যুবকের দাবি, যারা মানসিক অবসাদে ভোগে, প্রতিনিয়ত আত্মহত্যার কথা ভাবে, তাঁদের আত্মহত্যার জন্য মজাদার পথ তৈরি করাই এই গেমের ভাবনা।
বিভিন্ন প্রতিবেদন অনুসারে দেখা যায়, প্রশাসকগন অংশগ্রহণকারীদের ৫০ (পঞ্চাশ) দিনের জন্য পঞ্চাশটি ঝুঁকিপূর্ণ টাস্ক বা কাজ দিয়ে থাকেন।
অংশগ্রহণকারীরা সেই সব টাস্ক সম্পন্ন করে নির্দৃষ্ট গোষ্ঠীকে প্রমানস্বরূপ ছবি বা ভিডিও পাঠায় বা নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিডিয়ায় সেগুলি পোস্ট করে। সর্বশেষ, পঞ্চাশতম টাস্ক বা চ্যালেঞ্জটি হলো আত্মহত্যা এবং আত্মহত্যা করতে পারলেই খেলোয়াড় বিজয়ী।
খেলাটির অন্যতম বিশেষ দিক, একবার খেলায় অংশগ্রহন করলে খেলাটি কোনোভাবেই বন্ধ (আনইন্সটল) করা যাবে না।
এমনকি কেউ বন্ধ করলে তাকে অনবরত নিজের এবং তার পরিবারের মৃত্যুর ভয় দেখানো হয় ।
এডমিনদের সাথে অংশগ্রহণকারীদের যোগাযোগ করার উপায় সম্পর্কে কাউকে বলা নিষেধ থাকে
টাস্ক শেষ করার সমস্ত প্রমাণ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে মুছে ফেলার নির্দেশনা থাকে ।
শুরুর দিকের টাস্কগুলো বেশ সহজ এবং অন্যান্য গেমের চেয়ে আলাদা হওয়ায় অংশগ্রহণকারীরা মজা পেয়ে যায়। ২০১৫ সালে গেমটির জের ধরে প্রথম আত্মহত্যার ঘটনা ঘটে এবং প্রতিদিন ইন্সটাগ্রামে ব্লু হোয়েল গেমটিতে কে কোন লেভেলে আছে তা পোস্ট করার রীতিমতো একটি অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়।
প্রথমে সাদা কাগজে তিমি মাছের ছবি এঁকে শুরু হয় খেলা, ভোর চারটে কুড়ি মিনিটে ঘুম উঠতে হয়, অংশগ্রহণকারীকে নিজেরই হাতে পিন বা ধারালো কিছু ফুটিয়ে নিজের রক্ত দিয়ে আকঁতে হয় পুর্বের কাগজে আঁকা তিমির ছবি,
একা ভূতের ছবি দেখতে হয়, চ্যালেঞ্জের মধ্যে অতিরিক্ত মাদক সেবনও রয়েছে ।
প্রতিদিন একেকটি টাস্ক দেওয়া হয় এবং প্রতিটি দিনের মধ্যেই শেষ করার সময় সীমা বেঁধে দেওয়া থাকে।
আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল, বুলগেরিয়া
চিলি, চীন, ভারত, ইতালি
কেনিয়া, পাকিস্তান
পোল্যান্ড, পর্তুগাল, রাশিয়া,
সৌদি আরব, সার্বিয়া, স্পেন, তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত,
ইতালি, কেনিয়া, পাকিস্তান, উরুগুয়ে
এখন আমি দেখাব প্রতি দিন গেইমে কি কি করতে বলা হয় ..।।
দিন ১- একটি সাদা কাগজে ৫০ বার লিখুন 'আমি বিশ্বাস করি, আমি যা করতে চাই তা করতে পারি!'
দিন ২- কিছু ইলেট্র্রোস্কিং মিউজিক শোনোন এবং সাদের উপরে অথবা বাহিরে হাঁটুন (উদাহরণস্বরূপ প্যারোভ স্টেলার মিউজিক)
দিন ৩- সকাল ১০ টায় ঘুম থেকে উঠে, দরোজা বা জানালা খোলে বাইরের শব্দ শুনতে শুনতে ভাবুন 'আমি অনেক দিন বাঁচতে পেরে খুশি'
দিন ৪- একটি সূর্যাস্ত দেখুন এবং তখন কিছু জ্যাজ গান শোনোন । উদাহরণস্বরূপঃ (bossanova, coltrane), এই সৌন্দর্য উপভোগের অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন ।
দিন ৫- আপনি নিজ হাতে কিছু রান্না করুন এবং তা বন্ধু বা প্রতিবেশী অথবা মা/বাবাকে খাওয়ান ।
দিন ৬- ভোর ৫টা ৩০ মিঃ জেগে উঠুন, একটি ভাল ব্রেকফাস্ট করুন এবং তারপর আপনার শহর বা গ্রামে গুড়ে বেড়ান । ঐদিন কোন সঙ্গীত নেই ।
দিন ৭- কমপক্ষে ৫ জন ভিন্ন অজানা ব্যক্তিদের সঙ্গে কমপক্ষে ৫ মিনিটের জন্য কথা বলার চেষ্টা করুন ।
দিন ৮- এমন একজন বেক্তির সাথে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করুন যে আপনাকে পছন্দ করেন না এবং তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করুন ।
দিন ৯- এমন একটা দিন ঠিক করেন যেদিন আপনি আপনার মন মতো সব করবেন এবং ঐ দিন আপনি আপানার প্রছন্দের গান শোনবেন ।
দিন ১০- অন্যান্য লোকদের কাছে এই নিয়মগুলি ছড়িয়ে দিন করুন । যাতে তারা আপনার মত হয়
দিন ১১- আপনার সমস্যা সম্পর্কে অন্য গেইমারের সঙ্গে কথা বলতে বাধ্য করুন এবং তাদের সমস্যা নিয়ে আলোচোনা করুন ।
দিন ১২- কারো সমস্যা্র জন্য অন্য গেমারদের সাহায্য করার চেষ্টা করুন এবং আপনি পার্থক্য ধরতে পারেন, আপনি বিশেষ একজন
দিন ১৩- কাউকে নিয়ে সান্ত পরিবেশে চলুন, আপনার আশা এবং ইচ্ছা সম্পর্কে কথা বলুন, এবং তার আশা এবং গ্রিনা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন । তার স্বপ্ন কি জানুন ।
দিন ১৪- বেক্তির হাতে তিমি আঁকতে হবে অথবা থোঠ বা জিব্বহা কাটতে হবে এবন কাটার ভিডিও শেয়ার করতে হবে গেমের এডমিনকে ।
১৫-২৮ দিন আবার এগুলো করুন ।
দিন ২৯- আপনি শেষ পরীক্ষার জন্য এখন প্রস্তুত। আপনি আপনার অগ্রগতির কথা চিন্তা করুন, সমস্ত ধাপগুলি সম্পর্কে আপনার অনুভূতিগুলি লিখুন । পূর্বে যে ব্যক্তিকে আপনি প্রশংসা করবেন বলে মনে করেন এমন একটি বেক্তির কথা লিখোন ।
দিন ৩০- এখন থেকে আপনার জীবনে সুখী জীবন । এমন কেউ নেই যে আপনাকে নিয়ন্ত্রন করতে পারবে । আপনিই শেরা । আপনিই স্বাধীন । মনে রাখবেন, যখন আপনার কষ্ট হবে ! তখন কেও থাকবেনা আপনার পাশে । আপনি একা এই পৃথিবীতে একজন । এবং আপনি শুধু আপ্নাকেই ভালোবাসবেন ।
দিন ৩১- এই ভাবে আরো ২০ দিন ভাববেন .৩১-৫০ দিন শেষ ।
আরো বিস্তারিত জানতে নিচের ভিডিও ডেখুন...।
Post a Comment